Healthy Diet Activities

1043 Visited

22 Sep
গ্যাস্টিক আলচার সহ নানা জটিল ও কঠিন রোগ ভাল করে এ্যালোভেরা জেল ,পশ্চিমারা একে বলে হেভেন প্লান্ট
গ্যাস্টিক আলচার সহ নানা জটিল ও কঠিন রোগ ভাল করে এ্যালোভেরা জেল ,পশ্চিমারা একে বলে হেভেন প্লান্ট

শেখ মহিতুর রহমান বাবলু :  স্রষ্টার এক বিস্ময়কর সৃষ্টি মানুষ। মানুষের শরীর জৈব রাসায়নিক পদার্থে তৈরি।  খাদ্য, দুশ্চিন্তা,কেমিক্যালে ভরা কোমল পানীয়, জুস এবং আবহাওয়ার প্রভাবে মানুষের শরীরের জৈব রাসায়নিক পদার্থের ভারসাম্য বা রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা হ্রাস  পায় । তখনই অসুস্থ হয় মানুষ  ।

বলা হয় ,সুন্দর জীবনযাপন করতে হলে শারীরিক সুস্থতা  বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কারন একজন মানুষের কাছে তার শরীর সব চাইতে মূল্যবান। অসুস্থ না হলে সুস্থ থাকার গুরুত্ব বুঝা যায় না।

আমাদের মধ্যে কেউই অসুস্থ হতে চায় না।কিন্তু আধুনিকতার এই ভেজাল  ও কৃত্রিম খাদ্যের স্বর্ণ যুগে আমরা কি পারছি সুস্থ থাকতে? পরিষ্কার জবাব না।  কিন্তু কেন না ,আসুন সে প্রশ্নের জবাব খুঁজে দেখি। 

 পানি থেকে শুরু করে মাছ ,মাংস ,ডিম, দুধ ফলমূল শাকসবজি যা আমরা খাই তা আগের মত  পুষ্টিকর নেই।কারণ এতে বিভিন্ন ধরণের সার, কীটনাশক,ফরমালিন,প্রিজারভেটিভ  ইত্যাদি  ব্যবহার হচ্ছে।মাইক্রোওভেনের  ব্যবহার ও  ফ্রিজে রেখেও নষ্ট হচ্ছে খাবারের পুষ্টি গুন। কৃষিতে ইউরিয়া সার, কীটনাশক , হাইব্রিড ও নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসায় মাটিতে  খনিজের ঘনত্ব  ও উর্বরতা আগের তুলনায় দিনে দিনে কমেই চলেছে  । 

বিজ্ঞানীরা বলছেন  , আগে যে জমিতে বছরে একবার ফসল উৎপাদন করা হত। আজ সেখানে সারা বছর ফসল উৎপাদন করা হচ্ছে।মাটি থেকে যত বেশি ফসল উৎপাদন করা হবে মাটির খনিজের ঘনত্ব ততো কমতে থাকবে।  তারা বলছে আজ থেকে মাত্র ৫০ বছর আগের অবস্থার সঙ্গে তুলনা করলে এখনকার শাক সবজি ফল মুলে অনেক দরকাটি পুষ্টি উপাদান একেবারেই থাকে না। হাইব্রিড ধান, হাইব্রিড গম,হাইব্রিড ভুট্টাতে ও হাইব্রিড যে কোন খাবারে   খুবই সামান্য পরিমান মিনারেল বা খনিজ উপাদান থাকে।এদিকে খাদ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, কোমল পানীয় ও জুসের নামে আমরা যা পান করছি তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এসব  আমাদের সুস্বাস্থ  রক্ষায় মারাত্মক ঝুকির কারণ হচ্ছে । দিনে দিনে বাড়ছে  ক্যান্সার ,হার্ট এটাক , ব্রেন স্ট্রোক ,গ্যাস্টিক ,আলচার ,ডায়াবেটিক, কোলেস্টোরাল , উচ্চরক্তচাপ,চর্মরোগ,এথরাইটিস্   সহ নানা ধরণের  মরণব্যাধি।

বাজারে আমরা যে সব ফল মূল শাক সবজি দেখি ওগুলো Auxin Gibbriling নামের এক প্রকার প্লান্ট হরমোন ব্যবহার করে মোটা তাজা ও বড় করা হয়। এসব খাবারে পর্যাপ্তপরিমানে খনিজ ও পুষ্টি থাকে না। বলছে খাদ্য ও পুষ্টি বিশেষজ্ঞরা । 

সম্প্রতি হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় উপর ভিত্তি করে বিবিসি'র  একটা প্রতিবেদনে বলা হয় ​​​বাজারে যে সব কোমল পানীয় পাওয়া যায় ওখানে প্রচুর পরিমানে চিনি মিশানো  থাকে। এক ক্যান কোকাকোলাতে থাকে ৭/৮ চামিচ চিনি । চিনি দিয়ে তৈরী এসন কোমল পানীয়  হৃদরোগ এবং  ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।

বিজ্ঞানীরা আরো বলছেন এভাবে চলতে থাকলে ২০৩০ সালের পর প্রতি ৬ জন মানুষের মধ্যে ৪/৫ জন ক্যান্সারে  আক্রান্ত রোগী হলে আবাক  হবার কিছুই থাকবে না। 

এখনকার খাদ্যে পুষ্টি বা খনিজ কম থাকায় অরগানিক ফুড বা প্রাকৃতিক খাদ্যের চাহিদা বাড়ছে।সেই সাথে বাড়ছে ফুড সাপ্লিমেন্টের চাহিদা।কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে বাজারে যে সব অর্গানিক ফুড পাওয়া যায় এগুলো আসলে কত টুকু অর্গানিক। তাছাড়া আকাশ ছোয়া মূল্যের কারণে এই অর্গানিক ফুড ক্রয় ক্ষমতা ক'জনের আছে ?

মানব জাতির সবচাইতে মূল্যবান সম্পদ দেহ ও মনের এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি থেকে বাঁচার উপায় হিসাবে ১৯৭৮ সালে Rex G. Maughan নামের একজন মার্কিন নাগরিক নিজ দেশে  একটি ফুড সাপ্লিমেন্টের কোম্পানি তৈরী করেন। নাম দেন "ফরেভার  লিভিং প্রোডাক্টস"। ৮২ বছর বয়স্ক Rex কে কোন ঔষধ খেতে হয় না ফরেভারের  প্রোডাক্ট ব্যবহার করার কারণে । পৃথিবীর সব মানুষকে হেলদি ও ওয়ালথি করার জন্য তিনি  ফরেভারকে ছড়িয়ে দেন বিশ্বময়। 

তিনি বলেন, "ফরেভার প্রডাক্ট ব্যবহার করলে ঔষধ ছাড়াই সুস্থ থাকা সম্ভব । বিনামূল্যে এই কোম্পানির Forever Busnuess owner হলে  জীবনে  কোনদিনও অর্থনৈতিক সংকট থাকবে না।" বাংলাদেশ পাকিস্তান ইন্ডিয়া সহ প্রথিবীর প্রায় ১৬০ টা  দেশে নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ফরেভারের সেলস অফিস গড়ে উঠেছে। ইন্ডিয়াতে তাদের আছে ৭২ টি ব্রাঞ্চ। বাংলাদেশে ১২টি।

ফরেভারের  প্রোডাক্ট দেখতে ঔষধের মত। কিন্তু এগুলো ঔষধ নয়, ফুড অথবা খাদ্য সম্পূরক।ফুড সাপ্লিমেনন্টও  বলতে পারেন ।ঔষধে পার্শপ্রতিক্রিয়া আছে।কিন্তু ফরএভার প্রোডাক্টে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই।কারণ ফরেভার প্রোডাক্ট কেমিক্যাল মুক্ত খাবার ছাড়া আর কিছু না । 

এখন প্রশ্ন হল আমরা প্রতিদিন পেট ভরে খাবার খাই। আবার ফরেভারের  প্রোডাক্ট খাব কেন ? 

ওই যে আগেই বলেছি হাইব্রিড ,সার, কীটনাশক ,ফরমালিন ,প্রিজারভেটিভ ,মাইক্রোওভেন ও ফ্রিজের ব্যবহারের কারণে খাদ্যের পুষ্টিগুণ বা  মিনারেল থাকেনা বললেই চলে।মনে রাখবেন গাড়িতে  ব্রেকঅয়েল না থাকলে গাড়ি চলবে। কিন্তু একসময় গোটা ব্রেকসিস্টেম  নষ্ঠ হয়ে যাবে। ঠিক তেমনি খাদ্যে  পুষ্টি বা মিনারেলের অভাবে জীবন চলবে সত্যি। কিন্তু একদিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হারিয়ে যাবে ,শরীরে বাসা বাধবে ক্যান্সার ,হার্ট এটাক, ব্রেন স্ট্রোক ,গ্যাস্টিক ,আলচার ,ডায়াবেটিক ,কোলেস্টোরাল ,উচ্চরক্তচাপ,চর্মরোগ,এথরাইটিস্   সহ নানা ধরণের  মরণব্যাধি।

বাজারে বিভিন্ন ধরণের ফুড সাপ্লিমেন্ট পাওয়া যায়। এগুলো থেকে ফরেভার কোম্পানির প্রোডাক্ট স্বতন্ত্র। কারণ  প্রায় সব কোম্পানি তাদের প্রোডাক্টে কেমিক্যাল ব্যবহার করে। ফরএভার কোম্পানি কেমিক্যাল নয় বরং প্রাকৃতিক উপায় কাঁচা মাল থেকে শুরু করে ফিনিশড প্রোডাক্ট নিজেরা তৈরী করে থাকে । সিনথেটিক প্রিজাভেটিভের পরিবর্তে ব্যবহার করে ন্যাচারাল প্রিজারভেটিভ। 

ইউরোপ আমেরিকা ও উন্নত বিশ্বের  প্রায় প্রতিটা মানুষ ফুড সাপ্লিমেন্ট ব্যবহার করে থাকে।আমাদের এশিয়া বা তৃতীয় বিশ্বের মানুষ ফুড সাপ্লিমেন্টের সাথে খুব একটা পরিচিত নয় । কারণ পারিবারিক ভাবে  ছোটবেলা থেকে  এটা দেখার সুযোগ আমাদের অনেকের হয়নি ।

১৯৭৮ সালে জন্ম ফরেভার লিভিং প্রোডাক্টস কোম্পানি আজ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে দুনিয়া জুড়ে। কোন ঋণ ছাড়াই পরিণত হয়েছে মাল্টি বিলিয়ন ডলার মূল্যের কোম্পানিতে।জন্মলগ্ন থেকে  কোম্পানিটির  বিক্রয় কোনদিনও কমেনি।সারা দুনিয়ার কোথাও বন্ধ হয়নি একটি শাখাও।  প্রতিদিন অগ্রসর হয়েছে সামনের দিকে ।বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দায় সবাই যখন দিশেহারা  তখনও পিছু ফিরে তাকাতে হয় নি ফ্রেভারকে । কারণ ফরেভার প্রডাক্ট একবার কেউ ব্যবহার করলে সে কোনদিনও এটা আর ছাড়ে  না।  বর্তমানে তাদের বাৎসরিক উপার্জন ৩ বিলিয়ন ডলার। যার অর্ধেক অর্থাৎ ১,৫ বিলিয়ন ডলার বিক্রি হয় একটি প্রোডাক্ট। নাম ফরেভার এ্যালোভেরা জেল। 

এ্যালোভেরা হলো এমন একটা প্রাকৃতিক উপাদান যাকে পশ্চিমারা  বলে হেভেন প্লান্ট ।  হাজার বছর  থেকেই এ্যালোভেরার ব্যবহার ছিলো। প্রাচীন সভ্যতার  মানুষরা এর উপকার জানতো  এবং ব্যবহার  করতো।   ইতিহাস  খ্যাত বিভিন্ন ব্যাক্তি যেমন  ক্লিওপেট্রা , রানী এলিজাবেদ, মহাবীর আলেকজান্ডার, ভারতে জাতির পিতা মহাত্মা গান্ধী  এবং বর্তমানে দ্বিতীয় রানী এলিজাবেদ  সকলেই  এ্যালোভেরা ব্যবহার করে এসেছেন। 

পৃথিবীতে প্রায় ৩০০ প্রজাতির এলোভেরা পাওয়া যায়।  তার মধ্য Aloe vera barbadensis miller সর্বৎকৃষ্ট।বলছেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ্যালোভেরার উপর গবেষণা করে ফেলোশিপ অর্জনকারী ডঃ পেটার অথেরটোন ।

তিনি আরো বলছেন পৃথিবীতে যেমন বিষাক্ত মাশরুমের আছে , এলোভেরার মধ্যেও তেমনি  বিষাক্ত এলোভেরা আছে। সুতরাং না বুঝে সবধরণের এ্যালোভেরা খাওয়া উচিৎ না। তাছাড়া সব এলোভেরার গুনাগুনও এক নয়। 

ডঃ পেটার অথেরটোনের গবেষনায়   আরো উঠে আসে যে এ্যালোভেরা জেল ম্যাজিক হিসেবে মানুষের শরীরের ২০০ টিরও বেশি পুষ্টি জাতীয় উপাদান  যোগাতে  সাহায্য করে। স্টমাকে অতিরিক্ত এসিসিডিটি  ,হজম শক্তি বৃদ্ধি ,লিভার, কিডনি ,কোষ্টকাঠিন্ন , ডিহাইড্রেশন , ত্বকের , ও চুলের  যত্নে এ্যালোভেরা খুব দ্রুত কাজ করে ।  এই এ্যালোভেরাতে   রয়েছে  ৭৫ টি  নিউট্রিশন ,২০টি মিনারেল ,১২ রকমের ভিটামিন যা  বর্তমান যুগে মানব দেহের জন্য অত্যান্ত জরুরী ।

তার গবেষণা মতে ,আমরা প্রতিমুহূর্তে ধুলা বালি সীসা যুক্ত বিষাক্ত বায়ু গ্রহণ করছি। পানির সাথে পান করছি chromium. কোমল পানীয় ও জুসের নামে  পান করছি কেমিক্যাল ও চিনি  ,খাদ্যের সাথে গ্রহণ করছি সার, ফরমালিন কীটনাশক ইত্যাদি।বর্তমান যুগে একটি মানুষ বছরে কমপক্ষে ১ গ্যালন কেমিক্যাল গ্রহণ করছে। যুবকদের জন্য এর পরিমান আরো বেশী।কারণ তারা প্রচুর পরিমানে সফট ও এনার্জি ড্রিংক পানে অভস্থ।

মানুষ তার  শরীরের বাইরের অংশ সাবান শ্যাম্পো ইত্যাদি দিয়ে পরিষ্কার করে থাকে । কিন্তু দেহের ভিতরে জমাট বাধা কেমিক্যাল পরিষ্কারের উদ্যোগ নেয় না।অনেকে জানেওনা। এতে দিনে দিনে  ভয়াবহ হুমকির মধ্যে ঠেলে দিচ্ছি নিজেকে । 

ডঃ পেটারের গবেষণায় দেখা যায় কেউ নিয়মিত এ্যালোভেরা জেল (Aloe vera barbadensis miller) পান করলে তার শরীরে জমে থাকা কেমিক্যাল আস্তে আস্তে বেরিয়ে যাবে। ফিরে পাবে হারানো এনার্জি। 

এলোভেরা জেল প্রধানত :

গ্যাস্টিক আলচার নিরাময় ,হজম শক্তি বৃদ্ধি ও কোষ্টকাঠিন্ন দূর করে।  
এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করে। 
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে  ।
স্বাস্থকর ওজন রক্ষায় সহায়তা করে।  
দাঁতকে জীবাণু মুক্ত রাখে। 
চুল পড়া , ত্বক কুঁচকে যাওয়া, ঝুলে যাওয়া, ঠোঁট ও চোখের পাশে বলিরেখা দেখা দেওয়া থেকে রক্ষা  করে । ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। 
ফোলা , জ্বালা ,পোড়া ও  ব্যাথা নিরাময় করে। 
 শরীরে নতুন নতুন কোষ তৈরিতে সাহায্য করে।  
অল্প পরিশ্রমে  দ্রুত ঘামতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। 

বাজারে অনেক ধরণের এ্যালোভেরা জেল পাওয়া যায়। যা সিনথেটিক প্রিজারভেটিভ ও কেমিক্যাল দিয়ে ভরা।বিজ্ঞানীদের মতে   পৃথিবীর সেরা Aloe vera barbadensis miller  তারা  ব্যবহার করে কিনা সেটাও পরিস্কার নয় । কি পরিমান প্রকৃত এলোভেরা সেখানে আছে সেটাও অজানা। 

ফরেভার কোম্পানি এ্যালোভেরা গাছের বাকল পঁচিয়ে প্রাকৃতিক উপায়ে সার তৈরী করে। সেই সার দিয়ে কোন কীটনাশক ছাড়াই নিজস্ব জমিতে উৎপাদন করে Aloe vera barbadensis miller গাছ। পরবর্তীতে কোন কেমিক্যাল ছাড়াই গ্রাহকদের হাতে তুলে দেয় এ্যালোভেরা জেল। যেখানে কেমিক্যাল মুক্ত  ৯৯.৭ ভাগ পিওর এ্যালোভেরা থাকে। একথার সত্যতা মেলে ইন্টারন্যাশনাল  এ্যালো সায়েন্স কাউন্সিলের সিলমোহর ফরেভার কোম্পানির এ্যালোভেরা জেলের গায়ে লাগানো দেখে।

ফরেভার কোম্পানির  প্রায় ৩০০ প্রডাক্ট রয়েছে। খাদ্য ছাড়াও তাদের কসমেটিকের সুনাম বিশ্ব জোড়া । কোম্পানিটির   অধিকাংশ প্রোডাক্টের মূল উপাদান এ্যালোভেরা।মনে রাখবেন কোন প্রোডাক্টে কমপক্ষে ৭০ ভাগ এ্যালোভেরা থাকলেই  ইন্টারন্যাশন এ্যালো সায়েন্স কাউন্সিলের সিলমোহর ব্যবহার করার ছাড় পত্র দেয় কতৃপক্ষ । ( চলবে ) 

London..27.03.2019

লেখক : পুষ্টিকর খাদ্য গবেষক ,Editor : Newslife24.com                                                  ফরএভার এর প্রোডাক্ট পেতে যোগাযোগ করুন :

                                                                                               জাহাঙ্গীর আলম সিকদার 

                                                                                          মোবাইল :0044-7405825444 Email : jahangirsikder@live.it

নিচের লিংক থেকে আরো বিস্তারিত জানুন 

1) https://www.youtube.com/watch?v=cYWPUGJP7K0

2) https://www.youtube.com/watch?v=HP4KOqW47d4

3) https://www.youtube.com/watch?v=Prt3z4resks

4) https://www.youtube.com/watch?v=8zYlxxc-JKg

5) https://www.youtube.com/watch?v=P7fHYSyvxU0

6 ) https://www.youtube.com/watch?v=bXJIR9RITbw 

7) https://www.youtube.com/watch?v=908kSn5Wzmw  top 12 aloe vera gel 

8) https://www.youtube.com/watch?v=BROPzHAhd2A

9) https://www.youtube.com/watch?v=wLUzdYIaXTE.   Eczema 

10) https://www.youtube.com/watch?v=CN5pq8ZWXwo

11) https://www.youtube.com/watch?v=DQZhaGsek6I

12) https://www.youtube.com/watch?v=YsyDDdp6QNA

13) https://www.youtube.com/watch?v=tnYXkYWTg4Q

13) https://www.youtube.com/watch?v=BOPIehN3HpM

14) https://www.youtube.com/watch?v=nKLSJ0LVdTM

15) https://www.youtube.com/watch?v=V_aC6iayQBA

16) https://www.youtube.com/watch?v=YOcF927LxUg

17) https://www.youtube.com/watch?v=7rEfneat8yE

18) https://www.youtube.com/watch?v=mMNHBgwj9ck

19) https://www.youtube.com/watch?v=Gy3pKyfCV_w

20) https://www.youtube.com/watch?v=s9rDgYKUGaU

21) https://www.youtube.com/watch?v=7Zev7tNsogk

22) https://www.youtube.com/watch?v=Zcl6upZ9jw8  Weight Management

23) https://www.youtube.com/watch?v=flI-ni8fJfo WM

24) https://www.youtube.com/watch?v=HXU5qjgYiMw  WM

25 ) https://www.youtube.com/watch?v=SSDdHBzKrcg.  WM

26) https://www.youtube.com/watch?v=RyQEQqF8V08. WM

27)  https://www.youtube.com/watch?v=-rENV3FDMfQ. WM

28) https://www.youtube.com/watch?v=f0-ssCQihTc&list=PLkSJYhk0Gu4iiBpgEyAcxTOVV4mrTmBN2. WM

29) https://www.youtube.com/watch?v=2ae9iTzjVZY

30) https://www.youtube.com/watch?v=GNK5K-EMG2g

31) https://www.youtube.com/watch?v=r-ta0xI0lVY WM

31 ) https://www.youtube.com/watch?v=WxQCBprXjqM WM

32) https://www.youtube.com/watch?v=IfE-kO5lfbA WM

33) https://youtu.be/smtJgv71K9o (Facial)